Uncategorized
খরচে উৎসাহে দিতে ব্যক্তিগত আয়করের স্ল্যাব ঢেলে সাজাতে চায় কেন্দ্র
এবার আয়করের স্ল্যাব ঢেলে সাজানোর প্রক্রিয়া শুরু করছে মোদী সরকার। কেন্দ্রের আশা এর ফলে মধ্যবিত্তের মধ্যে খরচের আগ্রহ বাড়বে, চাঙ্গা হবে ঝিমিয়ে পড়া অর্থনীতি।

বিবি ডেস্ক : খরচে উৎসাহ দিতে ইতিমধ্যে ই একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্র। এবার আয়করের স্ল্যাব ঢেলে সাজানোর প্রক্রিয়া শুরু করছে মোদী সরকার। কেন্দ্রের আশা এর ফলে মধ্যবিত্তের মধ্যে খরচের আগ্রহ বাড়বে, চাঙ্গা হবে ঝিমিয়ে পড়া অর্থনীতি।
কিছুদিন আগেই বিনিয়োগে উৎসাহ দিতে কর্পোরেট করে ছাড়ের ঘোষণা করেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানায় বিনিয়োগকারীরা। এবার মধ্যবিত্তকে খরচে উৎসাহ দিতে আয়করের স্ল্যাব পরিবর্তন করছে কেন্দ্র।
ইকোনমিক্স টাইমস আয়কর বিভাগের এক আধিকারিকের সূত্র উল্লেখ করে জানিয়েছে, ডাইরেক্ট ট্যাক্স কোড (DTC) উপর একটি টাক্স ফোর্স গত ১৯ আগস্ট একটি রিপোর্ট জমা দেয়। সেই তারা প্রস্তাব দেয় ব্যক্তিগত আয়করের পুনর্বিন্যাসে। সেই প্রস্তাব মেনে সরকার স্ল্যাব পরিবর্তনের পথে হাঁটছে বলে ওই সরকারি আধিকারিক জানিয়েছেন। এই পরিবর্তন লক্ষ্য হল, করের জটিলতা কাটিয়ে জীবনযাপনকে আরও সহজ করা।
ওই অধিকারিক জানিয়েছেন পরিবর্তিত স্ল্যাবে প্রত্যেক আয়কর দাতা কমপক্ষে ৫ শতাংশ ছাড় পাবে।
এর মধ্যে একটি স্ল্যাব হল,যাদের আয় ৫ থেকে ১০ লাখ তাদের আয়ের ১০ শতাংশ কর দিতে হবে। এটি বর্তমানে রয়েছে ২০ শতাংশ। এছাড়া সেস, সারচার্জ সহ একধিক ক্ষেত্রে কর ছাড়ের সুবিধা দেওয়া হবে।
অধিকারিক জানিয়েছেন, পুরো বিষয়টি সরকারের কাছে রাখা হবে, তারাই ঠিক করবেন কখন এ নিয়ে ঘোষণা করা হবে।
(সূত্র : ইটি)

Uncategorized
ধাক্কা খেল ভারতীয় অর্থনীতি, বৃদ্ধির হার আরও কমাল এডিবি
আশঙ্কা ছিলই। সেই আশঙ্কাই সত্যি করে এ বার ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার আরও কমিয়ে দিল এডিবি। কারণ হিসাবে দেখানো হল মূল্যবৃদ্ধির চাপ, তাকে বাগে আনতে সুদের হার বৃদ্ধি এবং শ্লথ বিশ্ব অর্থনীতির প্রভাব।

বিবি ডেস্ক: আশঙ্কা ছিলই। সেই আশঙ্কাই সত্যি করে এ বার ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার আরও কমিয়ে দিল এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক (এডিবি) (Asian Development Bank) (ADB)। কারণ হিসাবে দেখানো হল মূল্যবৃদ্ধির চাপ, তাকে বাগে আনতে সুদের হার বৃদ্ধি এবং শ্লথ বিশ্ব অর্থনীতির প্রভাব।
বৃদ্ধির আশা কতটা
সম্প্রতি এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী চলতি অর্থবর্ষে দেশের সাড়ে সাত শতাংশ বৃদ্ধির আশার কথা শুনিয়েছেন। মঙ্গলবার কেন্দ্রের মুখ্য আর্থিক উপদেষ্টা ভি অনন্ত নাগেশ্বরনও জানান, বৃদ্ধির হার সাত শতাংশের উপরে থাকা নিশ্চিত। ওয়াকিবহাল মহলের বক্তব্য, এডিবির বার্তায় প্রধানমন্ত্রী এবং মুখ্য আর্থিক উপদেষ্টার আশা না মেলারই ইঙ্গিত আরও স্পষ্ট হল।
গত সপ্তাহে মূল্যায়ন সংস্থা ফিচ রেটিংস পূর্বাভাস সাত শতাংশে নামিয়েছিল। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ৭.২ শতাংশ বৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে। বস্তুত, মূল্যায়ন ও ব্রোকারেজ সংস্থাগুলি ইঙ্গিত দিয়েছে, মূল্যবৃদ্ধি ও যুদ্ধের মতো প্রতিকূল শর্তগুলির উন্নতি না হলে বৃদ্ধির হার সাত শতাংশের নীচে নামারও ঝুঁকি রয়েছে। উল্লেখ্য, গত এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে ভারতের জিডিপি (GDP) বৃদ্ধির হার ছিল সাড়ে ১৩ শতাংশ। তবে তা অনেকেরই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি।
কী বলছে এডিবি
বুধবার এডিবির এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক রিপোর্টের দ্বিতীয় সংশোধনীতে জানানো হয়েছে, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি (GDP) বৃদ্ধির হার দাঁড়াতে পারে সাত শতাংশ। এপ্রিলে প্রথম বার রিপোর্ট পেশের সময় তারা সাড়ে সাত শতাংশ বৃদ্ধির কথা বলেছিল। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে সারা বিশ্বে সরবরাহ ব্যবস্থা যখন বিপর্যস্ত, সেই সময় জুলাইয়ের প্রথম সংশোধনীতে সেই পূর্বাভাস ছেঁটে ৭.২ শতাংশে নামানো হয়।
এ বার ফের তা ২০ বেসিস পয়েন্ট কমানো হল। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের পূর্বাভাসও দু’বার কমিয়েছে এডিবি। প্রথমে আট শতাংশ থেকে ৭.৮ শতাংশ। আর এ দিন আরও কমিয়ে ৭.২ শতাংশ। তবে একই দিনে এসঅ্যান্ডপি (S&P) জানিয়েছে, আমেরিকা ও ইউরোপে মন্দার আশঙ্কা থাকলেও ভারতে তেমন সম্ভাবনা নেই। সারা বিশ্বের অস্থিরতার প্রভাব এ দেশে অনেক কম পড়বে।
আরও পড়ুন: ঋণ শোধ করতে আংশিক বিক্রিতে অনুমতি, সংস্থা বাঁচাতে পদক্ষেপ করল পর্ষদ
Uncategorized
এলআইসি নিয়ে এল নতুন ‘জীবন অক্ষয়-৭’ বার্ষিকী প্ল্যান
এটি একটি একক প্রিমিয়ামের বার্ষিকী প্ল্যান। সর্বনিম্ন ক্রয়ের মূল্য এক লক্ষ টাকা।

বাংলাbiz ডেস্ক: লাইফ ইন্সুরেন্স কর্পোরেশন অব ইন্ডিয়া (LIC) নিয়ে এসেছে নতুন জীবন অক্ষয়-৭ (Jeevan Akshay- VII) বার্ষিকী প্ল্যান।
এলআইসি জীবন অক্ষয়-৭ একটি একক প্রিমিয়ামের বার্ষিকী প্ল্যান (annuity plan)।
এলআইসি সোমবার একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, “এই পলিসি বা বিমা কেনার জন্য গ্রাহক একক প্রিমিয়াম দিতে পারেন। এর পর এলআইসি নিয়মিত অর্থ দেবে। এর জন্য ১০টি বিকল্প রয়েছে। বিমাধারক এই নিয়মিত অর্থ মাসিক, ত্রৈমাসিক, অর্ধ-বার্ষিক বা বার্ষিক ভাবে পেতে পারেন। এই নিয়মিত অর্থকে বলা হয় বার্ষিকী (annuity)”।
হাতে হাতে পলিসিটি কেনার পাশাপাশি অনলাইনেও পাওয়া যাবে। সর্বনিম্ন ক্রয়ের মূল্য এক লক্ষ টাকা।
জীবন অক্ষয়-৭ পলিসিটি ইস্যুয়েন্সের তিন মাস পর অথবা ফ্রি-লুকের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে ঋণগ্রহণের সুবিধা রয়েছে।
অনলাইনে কিনতে এখানে ক্লিক করুন: এলআইসি জীবন অক্ষয়-৭
ল্যাপস হওয়া পলিসি ফের চালু করার সুযোগ
প্রিমিয়াম জমা না দিতে পারার জন্য কোনো এলআইসি পলিসি কি ল্যাপস হয়ে গিয়েছে? তা হলে সেই পলিসি ফের চালু করার সুযোগ নিতে পারেন। তবে রয়েছে বেশ কয়েকটি শর্ত।
১০ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই কর্মসূচি আগামী ৯ অক্টোবর পর্যন্ত চালু থাকবে। বিস্তারিত দেখে নিন এখানে ক্লিক করে: ল্যাপস হওয়া পলিসি
আরও পড়ুন
Uncategorized
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই ভারতে স্মার্টফোন শিল্পে ৫০ হাজার জনের কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা

বাংলাbiz ডেস্ক: করোনার আবহে গোটা বিশ্বে চাকরির জন্য যখন হাহাকার, কোটি কোটি মানুষ যখন কাজ হারাচ্ছেন, তখন স্মার্টফোনের শিল্পে একটা আশার আলো দেখা যাচ্ছে। ডিসেম্বর শেষ হওয়ার আগেই ভারতে এই শিল্পে অন্তত ৫০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। গোটা ব্যাপারটিতে কেন্দ্রের সহায়তা রয়েছে।
ফক্সকন, উইস্টন, স্যামসাং, ডিক্সন আর লাভার মতো দেশি, বিদেশি স্মার্টফোন সংস্থাগুলি বছর শেষের আগেই হয় স্মার্টফোনের উৎপাদনক্ষমতা ব্যাপক ভাবে বাড়াতে চাইছে আর না হয় কেন্দ্রের ‘প্রোডাকশন লিঙ্ক্ড ইনসেনটিভ’ (পিএলআই) প্রকল্পের সহায়তায় উৎপাদনকেন্দ্র স্থাপন করতে চলেছে। সেই কারণেই কিছু দিনের মধ্যেই ব্যাপক হারে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করবে তারা।
বৈদ্যুতিন সামগ্রী ব্যাপক হারে উৎপাদনের জন্য গত ১ এপ্রিল পিএলআই সংক্রান্ত নির্দেশিকা জারি করে কেন্দ্রীয় সরকারের বৈদ্যুতিন ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রক। অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে জোয়ার আনতে এবং মোবাইল ফোন উৎপাদনের জন্য প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ টানতে সরকার ওই প্রকল্প অনুযায়ী ‘প্রোডাকশন লিঙ্ক্ড ইনসেনটিভ’-এর ব্যবস্থা করেছে।
ইন্ডিয়ান সেলুলার অ্যান্ড ইলেকট্রনিক অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট পঙ্কজ মহেন্দ্রু বলেন, ২০১৪ থেকে ২০১৯-এর মধ্যে দেশে মোবাইল ফোন শিল্পে উৎপাদন ১,১০০ শতাংশ বেড়েছে। এই ব্যাপক ভাবে উৎপাদনের জন্য শুধু দেশেই নয়, বিদেশেও মোবাইল রফতানি করেছে ভারত।
মহেন্দ্রুর মতে, এই শিল্প অতি দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু করোনা অতিমারির কারণে কিছুটা বিলম্ব হয়ে গেছে। তা সত্ত্বেও এই বছর শেষ হওয়ার আগেই নতুন করে ৫০ হাজার কর্মী নিয়োগের আশা করছে স্মার্টফোন শিল্প। কোভিডের দাপট কমে যাওয়ার পর অর্থনীতি আরও কিছুটা চাঙ্গা হলে এই শিল্পের অগ্রগতি আরও বাড়বে।
দেশের বৈদ্যুতিন সামগ্রী উৎপাদনে গতি আনতে গত জুনে ৫০ হাজার কোটি টাকার ‘ইলেকট্রনিক ম্যানুফ্যাকচারিং স্কিম’-এর সূচনা করে কেন্দ্র। এই প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ জানান, ভারতকে উৎপাদনের কেন্দ্রে পরিণত করতে এই স্কিমের সূচনা করা হয়েছে।
-
খবর3 months ago
আশঙ্কা বাড়িয়ে আইএমএফ, বিশ্ব ব্যাঙ্কের পর ভারতের আর্থিক বৃদ্ধি কমাল মুডিজও
-
ফিনান্স3 months ago
বিনিয়োগের তালিকায় কেন রাখতেই হবে আপৎকালীন তহবিল
-
বিমা4 months ago
মানসিক সমস্যায় কি স্বাস্থ্য বিমার সুবিধা পাওয়া যায়?
-
বিমা4 months ago
স্বাস্থ্য বিমা করাবেন? এই বিষয়গুলি অবশ্যই মাথায় রাখবেন
-
ফিনান্স2 months ago
বাড়িতে বসে কী ভাবে ইপিএফ ক্লেম স্ট্যাটাস জানবেন, রইল সহজ পদ্ধতি
-
খবর5 months ago
SIP: সর্বকালের সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছেছে এসআইপি
-
ফিনান্স5 months ago
বিকল্প আয়ের পথ খুঁজছেন? তা হলে এই ৫টি টিপসে চোখ বুলিয়ে নিন
-
খবর5 months ago
মুনলাইটিং কী? এই পদ্ধতি নিয়ে কেন কর্মীদের সতর্ক করল ইনফোসিস