যখন বিশ্ব একাধিক সংকটের মুখোমুখি হয়, পর্যাপ্ত অর্থের সংস্থানে টান পড়ে, এমন পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে অনেককেই হিমশিম খেতে হয়।
Tag: Indian Economy
মন্দা থেকে সুবিধা নিতে পারে ভারত, বাংলাদেশের মতো দক্ষিণ এশিয়ার কিছু অর্থনীতি। চিন থেকে সরতে চাওয়া বহু সংস্থার কাছে তারা হতে পারে উৎপাদনের বিকল্প ঠিকানা।
ভবিষ্যতে বাজারের অভিমুখ কোন দিকে থাকবে, তার অনেকটাই নির্ভর করবে সংস্থার আর্থিক ফল, বাজেট, বিশ্ব বাজারের অবস্থা এবং বিদেশি লগ্নি আসার উপরে।
শুক্রবার কেন্দ্রের পরিসংখ্যান দফতরের দেওয়া প্রাথমিক পূর্বাভাসে দেখা গেল, চলতি অর্থবর্ষে সেই উৎপাদন শিল্পই বেকায়দায়।
গত বছরের শুরু থেকে উৎপাদন শিল্পে গতি আসার ইঙ্গিত মিলছিল। তা বজায় ছিল সারা বছর। বিশেষত, নতুন করে বরাত পাওয়া এবং চাহিদায় গতি আসায় সামগ্রিক ভাবে গত ১৮ মাসে ধরেই বৃদ্ধি পেয়েছে এই সূচক।
গত ৩ দিনে কলকাতায় এক ধাক্কায় ৯০০ টাকা বেড়েছে সোনার দাম। এর ফলে সোনা বিক্রি কমে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
জুলাই-সেপ্টেম্বরে দেশে আর্থিক বৃদ্ধির হার নামল ৬.৩ শতাংশে। গত বছর ওই সময় তা ছিল ৮.৪ শতাংশ। চলতি অর্থবর্ষের প্রথম তিন মাসে ছুঁয়েছিল ১৩.৫ শতাংশ।
গোটা দেশে তিন মাসের সর্বোচ্চ হল বেকারত্ব। প্রশ্ন উঠছে, আর্থিক কর্মকাণ্ড বাড়লেও কাজের বাজার চাঙ্গা হচ্ছে না কেন?
এপ্রিল-জুনে বৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছিল ১৩.৫ শতাংশ। এ দফার ছবি যে অন্য রকম হবে, সে ব্যাপারে সমস্ত মহলই এক মত।