ক্ষুধা সূচকে পিছিয়ে ভারতের স্থান দাঁড়িয়েছে ১০৭-এ। দেশে বেকারত্বের হার প্রায় সাড়ে ছয় শতাংশ। ডলারের সাপেক্ষে টাকার রেকর্ড পতনে বাড়ছে আমদানি খরচ। ফলে আশঙ্কা ঘাটতি মাথাচাড়া দেওয়ার।
Tag: Indian Economy
দ্বিতীয় মোদী সরকারের সম্ভাব্য শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেটের (Union Budget) আগে অর্থ মন্ত্রকের (Finance Ministry) পাখির চোখ দেশের ধারাবাহিক বৃদ্ধি।
বিজেপি এবং সরকার এর ভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়ে কাজের সুযোগ বৃদ্ধির দাবি করে বার বার। তুলে ধরে স্টার্টআপে বিপুল লগ্নি এবং কর্মসংস্থান তৈরির কথা। কিন্তু এ নিয়ে আশাবাদী হতে নারাজ অর্থনীতিবিদদের একাংশ।
এক দশক ধরে চলা অর্থনৈতিক অস্থিরতা, যুদ্ধ, মুদ্রাস্ফীতি, পণ্য সরবরাহের সমস্যা সত্ত্বেও বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারত এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে উঠবে। যদিও এর জন্য নয়াদিল্লিকে প্রকল্প রূপায়ণের ক্ষেত্রে এবং বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আরও সহজ হতে হবে।
দেশে দামি জিনিসপত্রের চাহিদা বেড়েই চলেছে। গাড়ি থেকে রং, ছবিটা সব ক্ষেত্রেই এক। অথচ ঠিক উল্টো ছবিটা দেখা যাচ্ছে কম দামি পণ্যের ক্ষেত্রে। সেই বাজার ক্রমেই চলেছে তলানির দিকে।
মাভৈ! একেবারে সঠিক পথেই না কি চলছে ভারতীয় অর্থনীতি। এবং দুশ্চিন্তা করার না কি কোনও কারণই নেই। ‘ভুল’ ধরিয়ে দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন!
আশঙ্কা ছিলই। সেই আশঙ্কাই সত্যি করে এ বার ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার আরও কমিয়ে দিল এডিবি। কারণ হিসাবে দেখানো হল মূল্যবৃদ্ধির চাপ, তাকে বাগে আনতে সুদের হার বৃদ্ধি এবং শ্লথ বিশ্ব অর্থনীতির প্রভাব।
চলতি বছর সেপ্টেম্বর থেকেই শুরু হয়েছে উৎসবের মরসুম।
কোভিড বিধ্বস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের ভূমিকার কথাও উল্লেখ কলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।