শেয়ার বাজার
২-৩ সপ্তাহে ভালো অঙ্কের রিটার্ন দিতে পারে এমন ১০টি স্টক

বিবিডেস্ক: অন্দরে-বাইরে এত প্রতিবন্ধকতা! তবুও ১১,০০০ পয়েন্টের উপরে নিজেকে আটকে রাখতে সফল শেয়ার বাজারের ৫০ স্টকের সূচক নিফটি। সপ্তাহের শুরুর দিনে বাজার খোলার পর থেকেই ভালোই উজ্জ্বীবিত দেখাচ্ছে শেয়ার বাজারকে। কিন্তু পুরোটাই আপেক্ষিক। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক কারণে বাজারের আর্তনাদ প্রকট হয়েছিল। তবে এমন পরিস্তিতিতেও বেশ কয়েকটি স্টকে লগ্নি করলে ভালো অঙ্কের রিটার্ন মিলতে পারে অনুমান করছে বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউজগুলি।
মিলান বৈষ্ণব,জেমসস্টোন ইক্যুইটি রিসার্চ অ্যান্ড অ্যাডভাইজরি
১. হ্যাভেলস ইন্ডিয়া, কেনা যেতে পারে
টার্গেট- ৭২০ টাকা, বর্তমানে দাম- ৬৫০ টাকা (কম-বেশি)
স্টকটি ৮০১ টাকার চূড়া ছুঁয়ে আসার পর ৬২২-৬৩০ টাকা পর্যন্ত নেমে গিয়েছিল, তবে এখন ৭০০ টাকার কাছাকাছি স্থানে ঘোরাফেরা করছে। টেকনিক্যাল পুলব্যাকের জন্য উপরের দিকে উঠতে পারে।
২. টাইটান, কেনা যেতে পারে
টার্গেট- ১,১৬৫, বর্তমানে দাম- ১,০৭৫ টাকা (কম-বেশি)
১,৩৩৪ টাকা থেকে ক্রমশ নীচের দিকে নেমে সংকুচিত হওয়ার পর্যায় অতিক্রম করেছে। এর আগে স্বল্পমেয়াদী ভিত্তিতে হাজারের নীচে নামলেও টান এখন উপরের দিকে।
৩. ইন্দ্রপ্রস্থ গ্যাস (আইজিএল), কেনা যেতে পারে
টার্গেট- ৩৫৫ টাকা, বর্তমানে দাম- ৩২৭ টাকা (কম-বেশি)
ওবিভি বা অন ব্যালেন্স ভলিউমটি বেশ তাজা হয়ে উঠেছে। এর আগে গতি নিম্নমুখী থাকলেও ক্রমশ নতুন করে অক্সিজেন ফিরে পাচ্ছে। আরএস লাইন, যা বিস্তৃত বাজারের বিরুদ্ধে স্টকটির আপেক্ষিক কার্য সম্পাদনকে দেখায়, সেই প্যাটার্নটি ভেঙে তার ৫০-ডিএমএর উপরে থেকে গেছে।
মাজহার মহম্মদ, চার্টভিউইন্ডিয়া
৪. ভোল্টাস, কেনা যেতে পারে
টার্গেট- ৬৪১ টাকা, বর্তমানে দাম- ৬০১ টাকা (কম-বেশি)
সাম্প্রতিক খাদ ৫৯৯ থেকে ধীরে ধীরে শক্তি কেন্দ্রীভূত করে এখন উপরের দিকে ধাবমান। এর প্রাথমিক বাধা ৬২৪-র কাছাকাছি হতে পারে বলে অনুমান। তবে সেটা ভাঙলেই আরও উপরে উঠতে পারে।
৫. অশোক লেল্যান্ড, কেনা যেতে পারে
টার্গেট- ৭৩ টাকা, বর্তমানে দাম- ৬৪ টাকা (কম-বেশি)
গত আটটা কেনা-বেচার দিনে হতাশ হতে হয়েছে বিনিয়োগকারীদের। নীচের দিকে ৬০ টাকা পর্যন্ত নামতে পারে ধরে নিয়েছেন দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগকারীরা। তবে স্বল্প মেয়াদী এর উর্ধ্বগমন ৭৩ টাকায় ঠেকতে পারে।
গজেন্দ্র প্রভূ, এইচডিএফসি সিকিউরিটিজ
৬. ম্যারিকো, কেনা যেতে পারে
টার্গেট- ৪২৫ টাকা, বর্তমানে দাম- ৩৯২ টাকা (কম-বেশি)
এই স্টকটি ইতিবাচক গতির নিজের সর্বকালের উচ্চতার কাছাকাছি ঘোরাফেরা করছে এবং সামনের দিকে কিছুটা আগে বুলিশ ব্রেকআউট দেখা যাওয়ায় আগামী সপ্তাহগুলিতে এটির একটি নতুন উচ্চতর অবস্থানে পাড়ি দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
৭. আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাঙ্ক, কেনা যেতে পারে
টার্গেট- ৫০ টাকা, বর্তমানে দাম- ৪৬ টাকা (কম-বেশি)
টেকনিক্যাল ইনডেস্কগুলি এমএসিডি এবং আরএসআইকে একটি ইতিবাচক জায়গায় নিয়ে গিয়েছে, যা ইতিবাচক গতিতে শক্তি যোগ করতে পারে। বিনিয়োগকারীরা সিএমপিতে স্টকটি কিনতে এবং পরের ২-৩ সপ্তাহের মধ্যে লাভ রেখে ছেড়ে দিতে পারেন।
জয় ঠক্কর, আনন্দ রাঠী শেয়ার্স অ্যান্ড স্টক ব্রোকার্স
৮. অ্যাপলো হসপিটাল, কেনা যেতে পারে
টার্গেট- ১,৫৭০ টাকা, বর্তমানে দাম- ১,৪৭১ টাকা (কম-বেশি)
ব্রেকআউটের সঙ্গে ভলিউম বৃদ্ধি পেয়েছে এবং গতিবেগের সূচক এমএসিডি উপরের দিকেই ধাবমান। ফলে স্বল্পমেয়াদে বিনিয়োগ খুব একটা ঝুঁকি না-ও হতে পারে।
৯. বাটা, কেনা যেতে পারে
টার্গেট- ১,৫৪০ টাকা, বর্তমানে দাম- ১,৪৭৪ টাকা (কম-বেশি)
একত্রীকরণের পালা শেষ। যে কারণে টেকনিক্যাল চার্ট কেনার পক্ষেই সায় দিচ্ছে।
সমিত চহ্ব্যন, অ্যাঞ্জেল ব্রোকিং
১০. মারুতি সুজুকি, কেনা যেতে পারে
টার্গেট- ৬,৩০০ টাকা, বর্তমানে দাম- ৫,৯৭৫ টাকা (কম-বেশি)
গত কয়েক মাস ধরেই বাজারে ভালো অবস্থানে নেই এই বৃহৎ গাড়ি নির্মাতা সংস্থা। একাধিক সংশোধনীর সম্মুখীন হয়েছে এই স্টক। তবে সংস্থার পক্ষে কিছু ভালো খবর বিনিয়োগকে ফুলিয়ে তুলতে পারে।
শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ নিজস্ব সিদ্ধান্তের উপর নির্ভরশীল। উপরোক্ত পরামর্শগুলি বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউজের বিশ্লেষকদের ব্যক্তিগত মন্তব্য।
খবর
শেয়ার বাজারে হুড়মুড়িয়ে ধস! মাথায় হাত লগ্নিকারীদের
সকালে বাজার খুলতেই পড়তে শুরু করে একের পর এক নামী কোম্পানির শেয়ার। আদানি গ্রুপের বেশিরভাগ শেয়ারের দাম ব্যাপক কমেছে।

সপ্তাহের শেষ কেনাবেচার দিনে বড়োসড়ো ধাক্কা ভারতীয় শেয়ার বাজারে। শুক্রবার হুড়মুড়িয়ে ধস ভারতীয় শেয়ারবাজারের সবকটি সূচকে। একদিনে প্রায় ২ শতাংশ নেমেছে বাজার।
বিশ্লেষকদের মতে, বিশ্বব্যাপী প্রবণতার কারণেই এ দিন ব্যাপক ধস নেমেছে ভারতের শেয়ার বাজারে। সকালে বাজার খুলতেই পড়তে শুরু করে একের পর এক নামী কোম্পানির শেয়ার। আদানি গ্রুপের বেশিরভাগ শেয়ারের দাম ব্যাপক কমেছে। জানা গিয়েছে, আমেরিকার সংস্থার তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে মারাত্মক ধস নামে আদানি গ্রুপের শেয়ারে।
একটা সময় সেনসেক্স (Sensex) নেমে যায় এক হাজার পয়েন্টেরও বেশি। পরে কিছুটা পুনরুদ্ধার করে বাজার বন্ধের সময় ৮৪৬ পয়েন্ট পড়ে সেনসেক্স থিতু হয় ৫৯,৩৪৯-এ। বড়ো ধাক্কা লেগেছে নিফটিতেও । প্রায় তিনশো পয়েন্ট পড়ে নিফটি পৌঁছায় ১৭ হাজারে। বাজার বন্ধের সময় ২৮৬ পয়েন্ট পড়ে দাঁড়ায় ১৭,৬১১-য়।
উল্লেখযোগ্য ভাবে, আদানি পোর্টস এবং আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ারের দাম ৫ শতাংশ কমেছে। আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক এবং এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের শেয়ারের দাম ৩ শতাংশ পর্যন্ত পড়েছে। অন্যদিকে, টাটা মোটরসের শেয়ারের দর ৮ শতাংশ বেড়েছে। বাজাজ অটোর শেয়ারের দামও ৬ শতাংশ বেড়েছে। মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রা, ডক্টর রেড্ডিজ ল্যাবসের দামও ২ শতাংশের বেশি বেড়েছে।
আরও পড়ুন: বাজেট ২০২৩: রেলপথ, রাস্তার জন্য বাড়তি বরাদ্দের প্রত্যাশা
খবর
পর পর দু’দিন পতন সেনসেক্সে, সপ্তাহের শেষ কেনাবেচার দিনে ১৮ হাজারে নিফটি
বিশ্বব্যাপী কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলির আক্রমণাত্মক অবস্থানের আশঙ্কা…

বৃহস্পতিবারের পর শুক্রবারেও পতন দেখল সেনসেক্স। সপ্তাহের শেষ কেনাবেচার দিনে ২৩৭ পয়েন্ট নেমে এল ৩০ স্টকের এই সূচক। অন্য দিকে, ০.৪৪ শতাংশ পড়লেও ১৮ হাজারের উপরেই থিতু হল নিফটি ফিফটি।
বিশ্বব্যাপী কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলির আক্রমণাত্মক অবস্থানের আশঙ্কা এবং মূল কর্পোরেট উপার্জনের প্রতিক্রিয়ায় বিশ্বব্যাপী স্টক মার্কেটের অবস্থান নজরে রেখেই ভারতীয় বাজারও এ দিন নিঃশব্দে শুরু হয়েছিল। বার কয়েক উত্থান-পতন ঘটলেও দিনের শেষে নীচে নেমেই বন্ধ হল সূচকগুলি।
আজকের লেনদেন শেষে, বিএসই সেনসেক্স ২৩৬.৬৬ পয়েন্ট কমেছে এবং ৬০,৬২১.৭৭ পয়েন্টে বন্ধ হয়েছে। ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের নিফটি ফিফটি ৮০.২০ পয়েন্টের নীচে নেমে ১৮,০২৭.৬৫-এ বন্ধ হয়েছে।
এ দিন উল্লেখযোগ্য পতনের সম্মুখীন টিভিএস মোটর এবং হ্যাভেলস (৪ শতাংশেরও বেশি)। এ ছাড়াও রয়েছে হিন্দুস্তান ইউনিলিভার (৩.৭৬ শতাংশ), এশিয়ান পেন্টস (২.৮৫ শতাংশ), বাজাজ ফিন্যান্স (২.৭৮ শতাংশ), নেসলে (২.৩৭ শতাংশ) এবং বাজাজ ফিনসার্ভ (১.৯৭ শতাংশ)-সহ আরও বেশকিছু সংস্থার স্টক। তবে লাভের মুখ দেখেছে কোল ইন্ডিয়া, এইচডিএফসি ব্যাংক, পাওয়ার গ্রিড, এইচডিএফসি এবং আইটিসি।
সেক্টরাল সূচকগুলি মিশ্র লেনদেন করেছে। ব্যাঙ্ক নিফটি ০.৭৫ শতাংশ বেড়েছে, নিফটি আইটি বেড়েছে ০.২৫ শতাংশ, নিফটি পিএসইউ ব্যাঙ্ক ০.৮০ শতাংশ এবং নিফটি অয়েল অ্যান্ড গ্যাস ০.২৫ শতাংশ বেড়েছে। অন্য দিকে নিফটি অটো কমেছে ০.১৬ শতাংশ। এ ছাড়াও নিফটি এফএমসিজি ০.৮৫ শতাংশ এঊং নিফটি মেটাল ০.৫৫ শতাংশ নেমে এসেছে এ দিন।
আরও পড়ুন: নজরে লোকসভা ভোট, বাজেটে গ্রামের দিকে বেশি নজর মোদী সরকারের
খবর
মাত্র ২ সপ্তাহ, ভারতীয় শেয়ার বাজার থেকে উধাও ১৫ হাজার কোটির বিদেশি বিনিয়োগ
২ জানুয়ারি থেকে ১৩ জানুয়ারির মধ্যে এফপিআই-গুলি ভারতীয় ইক্যুইটি বাজার থেকে ১৫ হাজার ৬৮ কোটি টাকা প্রত্যাহার করে নিয়েছে।

নয়াদিল্লি: বিশ্বের বেশ কিছু দেশে নতুন করে কোভিডের ঝুঁকি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মন্দা-সহ আরও বেশ কিছু উদ্বেগকে সামনে রেখে ভারতের শেয়ার বাজার থেকে বড়ো অঙ্কের বিনিয়োগ তুলে নিয়েছেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। পরিসংখ্যান বলছে, জানুয়ারির প্রথম দুই সপ্তাহে এ দেশের স্টক মার্কেট থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকার ইক্যুইটি বিক্রি করেছেন তাঁরা।
কেন বিদেশি বিনিয়োগ প্রত্যাহার
শুধু নতুন বছরের প্রথম দুই সপ্তাহেই নয়, বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরে ভারতীয় শেয়ার বাজারে সতর্ক পদক্ষেপ করছে বিদেশি পোর্টফোলিও বিনিয়োগকারীরা (FPI)। বাজার বিশ্লেষকদের মতে, আন্তর্জাতিক অথবা দেশীয় ভাবে মুদ্রাস্ফীতি সামান্য মাত্র নিম্নগামী হলেও এ দেশের শেয়ার বাজারে বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির সম্ভাবনা ক্ষীণ। তথ্য অনুযায়ী, ২ জানুয়ারি থেকে ১৩ জানুয়ারির মধ্যে এফপিআই-গুলি ভারতীয় ইক্যুইটি বাজার থেকে ১৫ হাজার ৬৮ কোটি টাকা প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
জানা গিয়েছে, গত ২০২২ সাল জুড়ে ভারতীয় ইক্যুইটি বাজার থেকে ১.২১ লক্ষ কোটি টাকা তুলে নিয়েছিল এফপিআই-গুলি। এর নেপথ্যে ছিল বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলির সুদের হার বৃদ্ধি, অপরিশোধিত তেলের দামে চাপান-উতোর এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। পরিস্থিতি এমনই হয়েছিল যে, শেষ তিন বছরে সবচেয়ে বেশি বিদেশি বিনিয়োগ প্রত্যাহার হয়েছিল ২০২২ সালেই।
সেই ধারা নতুন বছরেও অব্যাহত। এর জন্য আন্তর্জাতিক এবং দেশীয় স্তরে বিভিন্ন উদ্বেগজনক কারণকেই কাঠগড়ায় তুলছেন বিশ্লেষকরা। তাঁদের মতে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নতুন করে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনা সংক্রমণের হার। একই সঙ্গে রয়েছে মার্কিন মন্দার উদ্বেগ। এ রকমই সব কারণ ভারতীয় শেয়ার বাজারে বিদেশি বিনিয়োগে অন্তরায় হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
সস্তা বাজারে আগ্রহ বিদেশি বিনিয়োগের
বিশ্লেষকরা আরও জানাচ্ছেন, ভারতীয় বাজার থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আগ্রহ দেখাচ্ছে চিন, হংকং এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মতো সস্তা বাজারে। তবে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের এই পদক্ষেপে কিছুটা ইতিবাচক ভূমিকা নিচ্ছেন খুচরো ক্রেতারা। অপেক্ষাকৃত কম দামে কেনার পর দাম উঠলেই শেয়ার বিক্রি করার প্রবণতা গভীর হচ্ছে ভারতীয় বাজারে। ফলে সূচকগুলির বড়োসড়ো সংশোধনের সম্ভাবনাও কম।
ভারতীয় শেয়ার বাজারের দুর্বলতার নেপথ্যে রয়েছে দেশীয় কিছু কারণও। সূচকগুলি দুর্বল হয়ে পড়ার ইঙ্গিতও দিচ্ছে। এখন দেখা যাচ্ছে, ডিসেম্বরে কমজিউমার প্রাইস ইনডেক্স মূল্যস্ফীতি ৫.৭২ শতাংশে নেমে এসেছে।
আরও পড়ুন: দেশে বিপুল লগ্নির আশা তেল এবং গ্যাস উত্তোলনে, মন্ত্রীর কথায় আশার আলো
-
খবর3 months ago
আশঙ্কা বাড়িয়ে আইএমএফ, বিশ্ব ব্যাঙ্কের পর ভারতের আর্থিক বৃদ্ধি কমাল মুডিজও
-
ফিনান্স3 months ago
বিনিয়োগের তালিকায় কেন রাখতেই হবে আপৎকালীন তহবিল
-
বিমা4 months ago
স্বাস্থ্য বিমা করাবেন? এই বিষয়গুলি অবশ্যই মাথায় রাখবেন
-
বিমা4 months ago
মানসিক সমস্যায় কি স্বাস্থ্য বিমার সুবিধা পাওয়া যায়?
-
ফিনান্স2 months ago
বাড়িতে বসে কী ভাবে ইপিএফ ক্লেম স্ট্যাটাস জানবেন, রইল সহজ পদ্ধতি
-
খবর5 months ago
SIP: সর্বকালের সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছেছে এসআইপি
-
ফিনান্স5 months ago
বিকল্প আয়ের পথ খুঁজছেন? তা হলে এই ৫টি টিপসে চোখ বুলিয়ে নিন
-
খবর5 months ago
মুনলাইটিং কী? এই পদ্ধতি নিয়ে কেন কর্মীদের সতর্ক করল ইনফোসিস