খবর
সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডসের ডিজি গোল্ড, এক অভিনব প্রচারে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়
বর্তমান বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট সৌরভকে সংস্থার ডিজিটাল সোনার ব্যবসা ‘ডিজি গোল্ড'(DG Gold) -এর প্রচার করতে দেখা যাবে।

বিবি ডেস্ক: সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস, পূর্ব ভারতের বৃহত্তম সংগঠিত গয়নার খুচরো বিক্রেতা (স্টোরের সংখ্যার উপর ভিত্তি করে), শুক্রবার ডিজি গোল্ড (https://mydigigold.com) নামে নিজের অনলাইন সোনা লেনদেনের প্ল্যাটফর্মের জন্য সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে একটি নতুন প্রচারাভিযান শুরু করল।
এ দিন থেকে শুরু এই প্রচার পর্বে বর্তমান বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট সৌরভকে সংস্থার ডিজিটাল সোনার ব্যবসা ‘ডিজি গোল্ড'(DG Gold) -এর প্রচার করতে দেখা যাবে। প্রসঙ্গত, সৌরভ ২০১৫ সাল থেকে সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর।
এই মজাদার প্রচারে, সৌরভ অভিনীত ৩টি হাস্য-রসাত্মক চলচ্চিত্রের একটি সিরিজের মাধ্যমে ডিজি গোল্ডে সোনা কেনা কতটা সহজ তা তুলে ধরা হচ্ছে। এই ফিল্মগুলিতে, সৌরভ সুপরিচিত লোককাহিনির ৩টি চরিত্রে অভিনয় করছেন, যারা তাদের সোনার আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে চরম পর্যায়ে গিয়েছে। কিন্তু মজার বিষয় হল, এই গল্পগুলি প্রতিবারই হাস্যকর ভাবে বিপর্যয়কর ফলাফলের সঙ্গে শেষ হচ্ছে।
প্রতিটি চলচ্চিত্র প্রাক্তন ভারত-অধিনায়কের একটি বার্তা দিয়ে শেষ হচ্ছে, ‘সোনা পাওয়ার জন্য এত ঘুর-পথে কেন যাবেন, যখন আপনি সেনকো ডিজি গোল্ডে সহজেই সোনা কিনতে পারবেন!’
এই চলচ্চিত্রগুলিতে সৌরভকে এমন কমেডি অবতারে দেখা যাবে, যে ভাবে তাঁকে আগে কখনও দেখা যায়নি। তাঁর নিখুঁত কমিক টাইমিং এবং নিখুঁত অভিনয় এই চলচ্চিত্রগুলিকে আরও স্মরণীয় করে তুলেছে। এই বিজ্ঞাপনগুলো টিভি ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে চলবে।
ফিল্ম ১ – আলিবাবার চরিত্রে সৌরভ
সৌরভ বিখ্যাত লোককথার নায়ক আলিবাবার চরিত্রে অভিনয় করেছেন। এই ছবিতে কিংবদন্তি মন্ত্র ‘খুলজা সিম সিম’ বলে গুহা থেকে ৪০ জন চোরের কাছ থেকে সোনা চুরি করার চেষ্টা করছেন তিনি। তবে এখানেও, গল্পের মতোই, তিনিও গুহাটি খোলার ‘পাসওয়ার্ড’ বা ওই মন্ত্রটি ভুলে যাবেন, যা হাস্যকরভাবে গল্পের বিপর্যয়কর সমাপ্তির দিকে নিয়ে যাবে। ফিল্মটির শেষে সৌরভ সেনকো ডিজি গোল্ডকে সোনার আকাঙ্ক্ষা মেটানোর নির্ঝঞ্ঝাট উপায় হিসেবে তুলে ধরছেন।
দেখা যাবে এখানে : https://youtu.be/Zyn2rgGqqW0
ফিল্ম ২ – সৌরভ এবং সোনার রাজহাঁস
এই ফিল্মটিতে ‘সোনার ডিম দেওয়া হাঁস’-এর লোককথাকে আধুনিক প্রেক্ষাপটে তুলে ধরা হয়েছে। সৌরভ এই গল্পেরও নায়ক যিনি তার সোনার লালসা মেটানোর জন্য জাদুর সোনার রাজহাঁস হাতে পান। কিন্তু এই গল্পটিতেও একটি অপ্রত্যাশিত এবং হাস্যকর মোড় রয়েছে, যা সত্যিই তাঁর কৌতুকাভিনয়ের শৈলিকে ফুটিয়ে তুলেছে। এই ছবিটির শেষেও সৌরভ নিজের মতো করে সেনকো ডিজি গোল্ডকে সোনা পাওয়ার সহজ এবং নির্ভরযোগ্য উপায় হিসাবে তুলে ধরেছেন।
দেখা যাবে এখানে: https://youtu.be/MsRW4aYYgIk
ফিল্ম ৩ – দ্য টাচস্টোন/পরশপাথরের সাথে সৌরভ
সৌরভ এই গল্পে একজন মধ্যবিত্তের চরিত্রে অভিনয় করেছেন যিনি ঘটনাচক্রে একটি অলৌকিক টাচস্টোন বা পরশপাথর হাতে পান – এমন একটি পাথর যার ছোঁয়ায় লোহা সোনায় পরিণত হয়। কিন্তু এই এখানেও উত্তেজনায় অসতর্ক হয়ে যায় গল্পের নায়ক, যার ফলে শেষের দিকে অপ্রত্যাশিত, মজার সমাপ্তি ঘটে। গল্পের শেষে সৌরভ নিজে সেনকো ডিজি গোল্ডকে সোনা কেনার সহজ ও স্মার্ট উপায় হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
দেখা যাবে এখানে: https://youtu.be/MsRW4aYYgIk
এই অনুষ্ঠানে নিজের মতামত ব্যক্ত করে সৌরভ বলেন, “আমি নতুন প্রচার নিয়ে খুবই উচ্ছ্বসিত যেটি অনলাইনে সোনার লেনদেন সম্পর্কে মজার এবং তথ্যপূর্ণ ধারণা দেবে। আমি এই ব্র্যান্ডের সঙ্গে নতুন নই। কারণ, সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস-এর সাথে আমার অ্যাসোসিয়েশন ২০১৫ থেকে শুরু হয়েছে। সেনকো গোল্ড একটি বিশ্বস্ত জুয়েলারি ব্র্যান্ড। এমন একটি বিখ্যাত জুয়েলারি ব্র্যান্ডের সাথে যুক্ত হতে পেরে আমি আনন্দিত।”
সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস-এর এমডি এবং সিইও শুভঙ্কর সেন বলেন, “আমরা আজ থেকে প্রায় এক বছর আগে আমাদের ওয়েবসাইট mydigigold.com-এর মাধ্যমে গ্রাহকদের সোনা কেনা, রিডিম এবং বিক্রি করার জন্য একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ডিজি গোল্ড চালু করেছিলাম। এই আধুনিক পণ্যটি অত্যন্ত সচেতন সেই সব ভারতীয়দের কথা মাথায় রেখে লঞ্চ করা হয়েছিল যারা বিনিয়োগ করার জন্য বিভিন্ন সম্পদের শ্রেণী সম্পর্কেই জানার পাশাপাশি তাড়াতাড়ি সঞ্চয়ের সুবিধাগুলিও উপলব্ধি করতে পারেন৷ এই প্রচারাভিযানে, আমাদের জাতীয় ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর সৌরভ গাঙ্গুলিকে তিনটি ভিন্ন অবতারে দেখা যাবে, যা ডিজি গোল্ডের মূল বৈশিষ্ট্যগুলিতুলে ধরেছে। যেগুলি হল, তাৎক্ষণিক ঝামেলা-মুক্ত লেনদেন, বিশুদ্ধ ২৪ ক্যারেট সোনা, সম্পূর্ণ নিরাপত্তা এবং বীমার সুবিধা। আমরা নিশ্চিত যে আমাদের গ্রাহকরা এই প্রচারাভিযানটি পছন্দ করবেন এবং এটি আমাদের প্রিয় দাদার কৌতুকাভিনয়ের দিকটি দেখে তাদের মুখে হাসি ফুটবে। আমি জয়িতা সেন-ডিরেক্টর, সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস এবং পুরো মার্কেটিং টিমকে ধন্যবাদ জানাতে চাই যারা আমাদের বিজ্ঞাপন সংস্থা Bang On-এর সাথে একটি অত্যন্ত আকর্ষক বিজ্ঞাপনের সেট তৈরি করতে সহযোগিতা করেছেন। আমি দিব্যেন্দু বরাল, চিফ ডিজিটাল অ্যান্ড ইনোভেশন অফিসার এবং আমাদের টেক টিমকেও ধন্যবাদ জানাতে চাই এই নতুন যুগের প্রোডাক্ট তৈরি করার জন্য।”
ব্যাং অন (Bang On)-এর কন্টেন্টের পরিচালক ও চিত্রগ্রাহক, পিয়াশ ঘোষ বলেন – “এই ছবিতে কাজ করাটাই একটি দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা ছিল। ছবির ধারণাগুলি নিয়ে আসা থেকে শুরু করে ক্যামেরায় সেগুলিকে জীবন্ত করে তোলা, সবটাই খুব চমকপ্রদ। এর সবথেকে ভাল অংশ ছিল সৌরভ নিজেই। তিনি হাস্যরসাত্মক ভূমিকা পালন করে নিজের কৌতুকাভিনয়ের দিকটি প্রথমবারের মতো পর্দায় প্রকাশ করেছেন যা এক কথায় দুর্দান্ত ছিল। পুরো প্রক্রিয়াটিতে তার সমর্থন এবং মূল্য সংযোজন এই অভিজ্ঞতাকে আরও উপভোগ্য করে তুলেছে। তিনি একজন পরিচালকের স্বপ্নের অভিনেতা এবং এই কাজের মধ্যে দিয়ে তিনি সবাইকে অবাক করে দিয়েছিলেন। তার স্বাভাবিক কমিক টাইমিং এবং সেন্স অফ হিউমারকে কাজে লাগিয়ে আমরা অদূর ভবিষ্যতে তার সাথে এরকম আরও অনন্য ছবি তৈরির অপেক্ষায় আছি!”
আরও পড়তে পারেন: সপ্তম বর্ষপূর্তিতে ‘নিও প্লাস ডিজিটাল সেভিংস’ অ্যাকাউন্ট চালু করল বন্ধন ব্যাঙ্ক
খবর
আদানি-বিপর্যয়ের মধ্যেও চাঙ্গা শেয়ার বাজার, লম্বা দৌড় সেনসেক্স-নিফটির
শুক্রবার সবচেয়ে লাভবান স্টকগুলির মধ্যে রয়েছে টাইটান, বাজাজ ফিন্যান্স, বাজাজ ফিনসার্ভ. এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, এইচডিএফসি।

সপ্তাহের শেষ কেনাবেচার দিনে শক্তিশালী অবস্থানে থিতু হয়েছে ভারতীয় শেয়ার বাজার। ফিন্যান্সিয়াল এবং আইটি শেয়ারগুলির কাঁধে ভর দিলে অনেকটাই উঁচুতে উঠে বন্ধ হয়েছে অন্যতম সূচকগুলি। উল্লেখযোগ্য ভাবে, ভারতের বৃহত্তম রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (SBI) নিজের ত্রৈমাসিক আয়ের রিপোর্ট পেশ করার আগে আর্থিক লাভ করেছে।
বিএসই সেনসেক্স (BSE Sensex) ৯০০ পয়েন্ট উপরে উঠে ৬০.৮৫০-এর কাছাকাছি স্থির হয়েছে। অন্য দিকে, এনএসই নিফটি (NSE Nifty) প্রায় ২৫০ পয়েন্ট এগিয়ে ১৭,৮৫০-এর উপরে বন্ধ হয়েছে। নিফটি এই সপ্তাহে ১.৪ শতাংশ বেড়েছে এবং এর অন্তর্গত ৫০টি স্টকের মধ্যে লাভের খাতায় নাম লিখিয়েছে ২৭টি। আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক এবং আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাঙ্কের নেতৃত্বে নিফটি ব্যাঙ্ক এই সপ্তাহে ২.৭ শতাংশ লাফিয়েছে। অন্য দিকে, ইনফোসিস-এর মতো সংস্থার উপর নির্ভর করে নিফটি আইটি সূচক টানা চতুর্থ সপ্তাহে ঊর্ধ্বমুখী।
শুক্রবার সবচেয়ে লাভবান স্টকগুলির মধ্যে রয়েছে টাইটান, বাজাজ ফিন্যান্স, বাজাজ ফিনসার্ভ. এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, এইচডিএফসি। এ ছাড়াও এ দিন সবচেয়ে সক্রিয় স্টকের মধ্যে ছিল আদানি এন্টারপ্রাইজেস, আদানি পোর্টস সেজ, আরআইএল, এসবিআই, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক। নিফটি-কে পিছনের দিকে টেনে ধরার চেষ্টা করেছে টেক মাহিন্দ্রা, এইচসিএল টেক, উইপ্রো সেনসেক্সে ওজন করেছে যখন ডিভিস ল্যাবস, বিপিসিএল।
প্রসঙ্গত, আদানি গোষ্ঠীর সংস্থাগুলির শেয়ারের পতন অব্যাহত রয়েছে। ২০ হাজার কোটি টাকার এফপিও বন্ধ করার পরে আদানি এন্টারপ্রাইজ ২ শতাংশের বেশি কমে ১,৫৩১ টাকায় নেমে এসেছে। আদানি টোটাল গ্যাস ৫ শতাংশ, আদানি গ্রিন এবং আদানি ট্রান্সমিশন ১০ শতাংশ করে কমেছে।
ও দিকে, আমেরিকার শেয়ার বাজারে বৃহস্পতিবার রাতে বাজার খোলার কিছু ক্ষণ পরে আদানি গোষ্ঠীর শেয়ার দরের পতন ঘটতে শুরু করে। যার প্রভাব পড়ে ডাও জোন্স সূচকেও। এক সময় সূচক তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয় আদানির সংস্থাকে। পরে আবার তা চালু হলেও পতন ঠেকানো যায়নি। সামগ্রিক ভাবে আদানিদের ওই সংস্থাগুলির শেয়ার দর পড়েছে ৫ শতাংশেরও বেশি। আর তার অভিঘাতে ভারতীয় সময় বৃহস্পতিবার রাতে পতন ঘটে ডাও জোন্স সূচকে।
আরও পড়ুন: আদানিকাণ্ডে এলআইসি লগ্নিকারীদের উপর আঁচ পড়বে না, বিবৃতি বিমা সংস্থার
খবর
সস্তায় ‘ভারত আটা’ বিক্রি করবে সরকার, জানুন দাম কত
খোলা বাজারে বিক্রয় প্রকল্পের আওতায় এই আটা বিক্রি হবে। এর নাম ‘ভারত আটা’

খোলা বাজারে আটার দাম বেড়েছে অনেকটাই। বাড়তি চাপ পকেটে। স্বস্তি দিতে শীঘ্রই সস্তায় আটা সরবরাহ করতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। খোলা বাজারে বিক্রয় প্রকল্পের আওতায় এই আটা বিক্রি হবে। এর নাম ‘ভারত আটা’ (Bharat Atta)।
কত দাম ভারত আটার
মিডিয়া রিপোর্টে প্রকাশ, বেশি দামে আটা কেনা গ্রাহকরা স্বস্তি পেতে চলেছেন এই সরকারি উদ্যোগে। আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে এই ‘ভারত আটা’ বিক্রি শুরু হবে।
উপভোক্তা বিষয়ক মন্ত্রকের একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সরকারি আউটলেট থেকে প্রতি কেজি ভারত আটা কেনা যাবে ২৯.৫০ টাকায়। বিবৃতিতে জানানো হয়েছে যে ভারতের ন্যাশনাল এগ্রিকালচার কো-অপারেটিভ মার্কেটিং ফেডারেশন (NAFED) এবং ন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর ক্রেডিট কাউন্সেলিং (NFCC) ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে এই আটা বিক্রি শুরু করবে।
গম দেবে এফসিআই
বর্তমানে দেশে কেজি প্রতি আটার দাম অন্ততপক্ষে ৩৮ টাকা। এমতাবস্থায় সরকারের এই প্রকল্পের ফলে জনগণের কাছে সস্তায় আটা পৌঁছে যাবে। জানা গিয়েছে, খাদ্য ও গণবণ্টন বিভাগের সচিব সঞ্জীব চোপড়া একটি বৈঠকে এর ওপেন মার্কেট সেল স্কিম পর্যালোচনা করেছেন।
ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (FCI)-র ডিপো থেকে কেন্দ্রীয় ভাণ্ডার, এনএএইইডি এবং এনসিসিএফ সংস্থাগুলি ৩ এলএমটি পর্যন্ত গম তুলবে। এর পরে, এই গম থেকে আটা তৈরির পর খুচরো দোকান এবং সরকারি আউটলেটের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে তা বিক্রি করা হবে।
বলে রাখা ভালো, এর আগে গত ২৫ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ওপেন মার্কেট স্কিম পর্যালোচনা করেছিলেন। এই প্রকল্পের অধীনে ৩০ লক্ষ মেট্রিক টন গম ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কেন্দ্র।
আরও পড়ুন: আদানিকাণ্ডে এলআইসি লগ্নিকারীদের উপর আঁচ পড়বে না, বিবৃতি বিমা সংস্থার
খবর
ফের কর্মী ছাঁটাই করতে চলেছে এডটেক সংস্থা বাইজু’স
গত বছরের অক্টোবরে প্রায় আড়াই হাজার কর্মীকে ছেড়ে দিয়েছিল বাইজু’স। যা ছিল সংস্থার মোট কর্মী সংখ্যার প্রায় ৫ শতাংশ। এ বার ফের দেড় হাজার!

আরও এক দফায় কর্মী ছাঁটাই করছে এডটেক সংস্থা বাইজু’স (Byju’s)। মিডিয়া রিপোর্টে প্রকাশ, এ বার প্রায় দেড় হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে চলেছে এই সংস্থা।
গত বছরের অক্টোবরে প্রায় আড়াই হাজার কর্মীকে ছেড়ে দিয়েছিল বাইজু’স। যা ছিল সংস্থার মোট কর্মী সংখ্যার প্রায় ৫ শতাংশ। ফের এক বার কর্মী ছাঁটাই করতে চলেছে সংস্থা। মূলত ইঞ্জিনিয়ারিং এবং প্রডাকশন বিভাগের কর্মীদের উপরই এ বার কোপ পড়তে চলেছে বলে জানা গিয়েছে। বিষয়টি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল কয়েক জনের মন্তব্য উদ্ধৃত করে মিন্ট-এ দাবি করা হয়েছে, পরিচালন ব্যয় হ্রাস করার লক্ষ্যেই এই পদক্ষেপ। একই সঙ্গে রয়েছে আউটসোর্সিংয়ের পরিকল্পনাও।
অক্টোবরে কর্মী ছাঁটাইয়ের সময় বাইজু’স-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং চিফ এগ্জিকিউটিভ অফিসার বাইজু রবিন্দ্রন কর্মীদের আশ্বস্ত করে বলেছিলেন এই আড়াই হাজারের (সে সময় এই সংখ্যক কর্মী ছাঁটাই হয়েছিল) বাইরে আর কাউকে ছাঁটাই করা হবে না।
এরই মধ্যে সূত্রের খবর, অপারেশন, লজিস্টিকস, কাস্টমার কেয়ার, ইঞ্জিনিয়ারিং, সেলস, মার্কেটিং এবং কমিউনিকেশনস এবং অন্যান্য টিমের মতো কিছু বিভাগে আউটসোর্স করার পরিকল্পনা করছে সংস্থা।
গত বছরের শেষ দিকে বড়োসড়ো কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা করেছে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সংস্থা। নতুন বছরেও পিছু ছাড়ছে না কর্মী ছাঁটাইয়ের দু:সংবাদ। মিডিয়া রিপোর্টে প্রকাশ, মূলধনের অভাবে শেষ কয়েক মাসে ৪৪টি স্টার্টআপ ১৬ হাজারেরও বেশি কর্মী ছাঁটাই করেছে। বাইজু’স, অ্যানঅ্যাকাডেমি, বেদান্তুর মতো এডু টেক সংস্থাগুলিও এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত।
শুধুমাত্র এ বছরের জানুয়ারির প্রথম দুই সপ্তাহে, কমপক্ষে দেড় স্টার্টআপ কর্মী চাকরি হারিয়েছেন। গত এক বছরে ২২ হাজারেরও বেশি কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: আদানিকাণ্ডে এলআইসি লগ্নিকারীদের উপর আঁচ পড়বে না, বিবৃতি বিমা সংস্থার
-
খবর3 months ago
আশঙ্কা বাড়িয়ে আইএমএফ, বিশ্ব ব্যাঙ্কের পর ভারতের আর্থিক বৃদ্ধি কমাল মুডিজও
-
ফিনান্স3 months ago
বিনিয়োগের তালিকায় কেন রাখতেই হবে আপৎকালীন তহবিল
-
বিমা4 months ago
স্বাস্থ্য বিমা করাবেন? এই বিষয়গুলি অবশ্যই মাথায় রাখবেন
-
বিমা4 months ago
মানসিক সমস্যায় কি স্বাস্থ্য বিমার সুবিধা পাওয়া যায়?
-
ফিনান্স3 months ago
বাড়িতে বসে কী ভাবে ইপিএফ ক্লেম স্ট্যাটাস জানবেন, রইল সহজ পদ্ধতি
-
বিজ্ঞান-প্রযুক্তি2 months ago
হোয়াটসঅ্যাপে এলআইসি পরিষেবা, জানুন কী ভাবে ব্যবহার করবেন
-
খবর5 months ago
SIP: সর্বকালের সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছেছে এসআইপি
-
ফিনান্স5 months ago
বিকল্প আয়ের পথ খুঁজছেন? তা হলে এই ৫টি টিপসে চোখ বুলিয়ে নিন