ফিনান্স
রেকারিং ডিপোজিট কী? অনলাইনে কী ভাবে করবেন এই প্রকল্প
এই প্রকল্প ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসে করা যায়। সুদের হার নির্দিষ্ট করা থাকে এবং এই হার রেকারিং ডিপোজিটের সম্পূর্ণ মেয়াদে পরিবর্তিত হয় না।

বিবি ডেস্ক: রেকারিং ডিপোজিট (Recurring Deposit)। নিরাপদ ঝুঁকিহীন বিনিয়োগের (Investment) অন্যতম সেরা মাধ্যম। এই প্রকল্পে প্রতি মাসে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ জমা করা যায়। এই প্রকল্প ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসে করা যায়। সুদের হার নির্দিষ্ট করা থাকে এবং এই হার রেকারিং ডিপোজিটের (Recurring Deposit) সম্পূর্ণ মেয়াদে পরিবর্তিত হয় না। মেয়াদপূর্তিতে সুদ-সহ টাকা বিনিয়োগকারীর অ্যাকাউন্টে চলে আসে।
সাধারণত রেকারিং ডিপোজিটের (Recurring Deposit) মেয়াদ ছ’মাস থেকে ১০ বছর পর্যন্ত হতে পারে। এখানে বিনিয়োগের সুবিধা হল নির্দিষ্ট সময়সীমা পার করলে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ হাতে আসবেই। এই অঙ্ক নির্ভুল ভাবে বিনিয়োগের শুরুতেই করা যায়। আর তাতে ঝুঁকিও থাকে না। সেই কারণেই যে সমস্ত বিনিয়োগকারী কোনও ভাবেই ঝুঁকি নিতে চান না বা ঝুঁকি নিতে ভয় পান, তাঁদের ক্ষেত্রে ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ করার থেকে রেকারিং ডিপোজিটে বিনিয়োগ করা অনেকটাই নিরাপদ। কারণ এই ধরনের ডিপোজিট কোনও ভাবেই বাজারের সঙ্গে যুক্ত থাকে না। সেই সঙ্গে অঙ্ক কষে বের করা একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থও হাতে এসে যায়।
কোথায় অ্যাকাউন্ট খোলা যায়
অতীতে শুধুমাত্র নিকটবর্তী ব্যাঙ্ক (Bank) বা পোস্ট অফিসে (Post Office) গিয়ে বিনিয়োগকারীদের রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খুলতে হত। এখন সময় বদলেছে। ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় এসেছে প্রযুক্তির ছোঁয়া। বর্তমানে গ্রাহকরা রেকারিং ডিপোজিট (Recurring Deposit) অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন অনলাইনেই। দিতে পারবেন টাকা জমাও।
যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এখন অনেক কিছুই বাড়িতে বসে করা যায়। ব্যাঙ্কের পাশাপাশি পোস্ট অফিসের ক্ষেত্রেও এই সুবিধা পাওয়া যাবে। যে হেতু দেশের এক বিরাট অংশের নাগরিক পোস্ট অফিসের মাধ্যমে টাকা জমিয়ে থাকেন, সে হেতু এই সুবিধা পোস্ট অফিসে চলে আসায় উপকৃত হবেন বিপুল সংখ্যক মানুষ। পোস্ট অফিসে না গিয়ে বাড়ি থেকেই কী ভাবে রেকারিং ডিপোজিট করতে পারবেন, জেনে নিন।
কী ভাবে অ্যাকউন্ট খুলবেন
প্রথমে ebanking.indiapost.gov.in ওয়েবসাইটে যান। এর পরে নিজের ইউজার আইডি এবং লগ ইন পাসওয়ার্ড বানিয়ে লগ ইন করুন। লগ ইন করার পরে একটি ড্যাশবোর্ড সেকশনে আপনাকে রিডাইরেক্ট করা হবে। সেখানে জেনারেল সার্ভিস অপশনে ক্লিক করবেন।
সার্ভিস অপশনে ক্লিক করার পরে সার্ভিস রিকোয়েস্ট ট্যাবে ক্লিক করুন। এর পর ড্রপ ডাউন মেনু থেকে নিউ রিকোয়েস্ট সিলেক্ট করুন। সিলেক্ট করার পরে রিকোয়েস্ট টাইপে রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট অপশনে ক্লিক করতে হবে। এর পরে অনলাইনে একটি ফর্ম পূরণ করতে হবে। সমস্ত তথ্যাদি সেখানে নথিভুক্ত করতে হবে। তবে সাবধান। প্রত্যেকটি তথ্য যেন সঠিক থাকে। প্রয়োজনে তা একাধিক বার যাচাই করে নেওয়া উচিত। না হলে ভবিষ্যতে বিপদ হতে পারে। আটকে যেতে পারে সম্পূর্ণ টাকা।
এর পর সাবমিট অনলাইন অপশনে ক্লিক করতে হবে। এর পরে আপনাকে রিকোয়েস্ট কনফার্মেশন পেজে পাঠানো হবে। সেখানে সমস্ত বিবরণ দিয়ে সাবমিট অপশনে ক্লিক করতে হবে। এর পর রেফারেন্স আইডি নম্বর সমেত আপনি একটি অনলাইন রশিদ পাবেন। আপনি চাইলে অনলাইন রশিদটি পিডিএফ ফরম্যাটে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। এই সমস্ত পদ্ধতি ঠিক মতো মেনে চললেই আপনার রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খুলে যাবে।
টাকা জমা করবেন কী ভাবে
প্রথমে আইপিআরবি মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করুন। সেখানে নিজের চার সংখ্যার পিন নম্বরটা দিতে হবে। এর পরই ডিওপি সার্ভিস অপশন ক্লিক করতে হবে। এর পর রেকারিং ডিপোজিট অপশনে ক্লিক করতে হবে। সেখানে রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট নম্বর, ডিওপি কাস্টমার আইডি, ইনস্টলমেন্ট অ্যামাউন্ট, ইনস্টলমেন্টের মোট নম্বর ইত্যাদি সমস্ত তথ্য দিতে হবে। সমস্ত তথ্য দেওয়ার পরে কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করে স্ক্রিনের ডিটেইলস বোতামে ক্লিক করুন।
এর পর পে অপশনে ক্লিক করুন৷ এর পরেই আপনার নথিভুক্ত মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি আসবে। সেটি প্রদান করুন। ওটিপি সঠিক ভাবে দেওয়ার পরেই আপনার মোবাইলে সাক্সেসফুল পেমেন্ট মেসেজ আসবে। তা ছাড়া আপনার স্ক্রিনেও সেটি দেখা যাবে।
আরও পড়ুন: হোয়াটসঅ্যাপেও জানা যায় ক্রেডিট স্কোর, ঋণের আবেদন জানানোর আগে যাচাই করুন
ফিনান্স
বাজেটে আয়কর স্ল্যাবে পরিবর্তন, জানুন নতুন ও পুরনো কর ব্যবস্থার খুঁটিনাটি
প্রথমে জেনে নেওয়া দরকার দু’টি কর ব্যবস্থার মধ্যে পার্থক্য কী?

আয়করে ছাড় মিলবে। ছাড় দেবে সরকার। কেন্দ্রীয় বাজেটের আগে এমন সব খবরেই আশার বহর বাড়ছিল সাধারণ মানুষের। গত ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরের বাজেট পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। আয়করের স্ল্য়াব পরিবর্তনের বড়ো ঘোষণা করেছেন তিনি। করদাতাদের দাবি পূরণ করে, আয়কর স্ল্যাবের আওতা থেকে ৭ লক্ষের কম আয়ের মানুষকে বাদ দেওয়া হয়েছে। তবে বিষয়টি সম্পর্কে স্পষ্ট হওয়া জরুরি।
অর্থমন্ত্রী সংসদে ঘোষণা করেছেন, কোনো ব্যক্তি যদি নতুন কর ব্যবস্থা গ্রহণ করেন, তাহলে এমন পরিস্থিতিতে ৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ের উপর এক টাকাও কর দিতে হবে না। অর্থমন্ত্রী ২০২০ সালের বাজেটে নতুন কর ব্যবস্থা চালু করেছিলেন।
নতুন কর ব্যবস্থা
প্রথমে জেনে নেওয়া দরকার দু’টি কর ব্যবস্থার মধ্যে পার্থক্য কী? অর্থমন্ত্রীর ব্কতৃতাতেই স্পষ্ট, নতুন কর ব্যবস্থায়, আপনাকে ৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ের উপর কোনো রকমের আয়কর দিতে হবে না। এই ক্ষেত্রে, সরকার ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ট্যাক্স রিবেট পাওয়া যায়। নতুন আয়কর ব্যবস্থা অনুযায়ী, এখন থেকে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ের উপর কোনো কর দিতে হবে না। ৩ থেকে ৬ লক্ষ টাকার স্ল্যাবে ৫ শতাংশ, ৬ থেকে ৯ লক্ষ স্ল্যাবে ১০ শতাংশ, ৯ থেকে ১২ লক্ষ স্ল্যাবে ১৫ শতাংশ, ১২ থেকে ১৫ লক্ষ স্ল্যাবে ২০ শতাংশ এবং ১৫ লক্ষ টাকার উপরে সর্বোচ্চ হারে ৩০ শতাংশ আয়কর দিতে হবে।
পুরনো কর ব্যবস্থা
পুরনো কর ব্যবস্থা অনুসারে, ৫ লক্ষ টাকা আয়ের উপর কোনো কর দিতে হয় না কারণ ১২ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় পাওয়া যায়। পুরনো কর ব্যবস্থা অনুযায়ী, এখন ৩ লক্ষ টাকা আয়ের উপর কোনো কর দিতে হবে না। অন্যদিকে, ৩ থেকে ৬ লক্ষ টাকার স্ল্যাবে ৫ শতাংশ, ৬ থেকে ৯ লক্ষ টাকার স্ল্যাবে ১০ শতাংশ, ৯ থেকে ১২ লক্ষ টাকার স্ল্যাবে ১৫ শতাংশ, ১২ থেকে ১৫ লক্ষ টাকার স্ল্যাবে ২০ শতাংশ। ১৫ লক্ষ টাকার উপরে আয়ের উপর ৩০ শতাংশ আয়কর দিতে হবে।
কত বার বদলানো যাবে?
এমন পরিস্থিতিতে, নতুন এবং পুরানো কর ব্যবস্থায় আসার পরে, ব্যবহারকারীরা এই দু’টির মধ্যে যে কোনো একটি বেছে নিতে পারবেন। নির্দিষ্ট কিছু করদাতা প্রতি বছর নতুন এবং পুরনো কর ব্যবস্থা পরিবর্তন করতে পারেন। যেমন একজন বেতনভোগী ব্যক্তি, ভাড়া থেকে উপার্জনকারী ব্যক্তি প্রতিবার ট্যাক্স স্ল্যাব পরিবর্তন করতে পারেন। অন্যদিকে, ব্যবসা থেকে আয়ের অর্থ হলে, অর্থাৎ ব্যবসায়ী ব্যক্তিরা একবার ট্যাক্স ব্যবস্থা পরিবর্তন করলে, তিনি আবার পুরানো ব্যবস্থায় ফিরে যেতে পারবেন না।
আরও পড়ুন: সস্তায় ‘ভারত আটা’ বিক্রি করবে সরকার, জানুন দাম কত
খবর
পোস্ট অফিসের জনপ্রিয় সব সঞ্চয় প্রকল্প, জানুন সর্বশেষ সুদের হার
বার্ষিক ভিত্তিতে জমা করা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার উপর আয়কর আইনের ৮০সি ধারায় করছাড়ের সুবিধাও রয়েছে।

বিভিন্ন ক্ষুদ্র সঞ্চয় বা পোস্ট অফিস স্কিমের সুবিধা দিয়ে থাকে সরকার। এগুলো অনেকেরই ভিন্ন ভিন্ন চাহিদা পূরণ করে থাকে। এই সঞ্চয় প্রকল্পের সুদের হার তিন মাসে একবার (প্রতি ত্রৈমাসিক) সংশোধন করা হয়। এক দিকে সরকারি সমর্থন, অন্য দিকে নিশ্চিত রিটার্ন পাওয়ার কারণে একটা বড়ো অংশের বিনিয়োগকারীদের কাছে জনপ্রিয় স্কিমগুলির মধ্যে রয়েছে ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট, পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড ইত্যাদি। অন্য দিকে বার্ষিক ভিত্তিতে জমা করা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার উপর আয়কর আইনের ৮০সি ধারায় করছাড়ের সুবিধাও রয়েছে।
অর্থমন্ত্রকের সর্বশেষ সার্কুলারে ঘোষণা করা হয়, চলতি ত্রৈমাসিকে পিপিএফ-এ ৭.১০ শতাংশ, এনএসসি-তে ৭.০০ শতাংশ, মান্থলি ইনকাম স্কিমে (MIS)৭.১০ শতাংশ হারে সুদ পাবেন গ্রাহকরা।
এক নজরে দেখে নিন বিভিন্ন ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পে কার্যকর সুদের হার (Interest Rates)-
স্বল্প সঞ্চয় প্রকল্প | ১ জানুয়ারি, ২০২৩ থেকে ৩১ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত সুদের হার | কী ভাবে জমা হবে |
সেভিংস ডিপোজিট | ৪% | বার্ষিক |
১ বছর মেয়াদি আমানত | ৬.৬০% | ত্রৈমাসিক |
২ বছর মেয়াদি আমানত | ৬.৮০% | ত্রৈমাসিক |
৩ বছর মেয়াদি আমানত | ৬.৯০% | ত্রৈমাসিক |
৫ বছর মেয়াদি আমানত | ৭.০০% | ত্রৈমাসিক |
৫ বছরের রেকারিং | ৫.৮০% | ত্রৈমাসিক |
৫ বছরের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম | ৮.০০% | ত্রৈমাসিক এবং দিয়ে দেওয়া হয় |
৫ বছরের মাসিক আয় প্রকল্প | ৭.১০% | মাসিক এবং দিয়ে দেওয়া হয় |
৫ বছরের জাতীয় সঞ্চয় শংসাপত্র | ৭.০০% | বার্ষিক |
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড স্কিম | ৭.১০% | বার্ষিক |
কিষান বিকাশ পত্র | ৭.২০% (১২৪ মাসে ম্যাচুরিটি) | বার্ষিক |
সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট স্কিম | ৭.৬০% | বার্ষিক |
ফিনান্স
সময়ের আগেই হোম লোন মেটাতে চান? জানুন দুর্দান্ত কিছু টিপস
সচরাচর এই সময়সীমা বেশ দীর্ঘমেয়াদি হয়ে থাকে। ফলে দিনের পর দিন ধরে ইএমআই-এর বোঝা বয়ে নিয়ে যেতে হয় ঋণগ্রহীতাকে।

নিজের একটা বাড়ি বা ফ্ল্যাট। এমন স্বপ্ন অনেকেরই। কিন্তু এর জন্য দরকার বড়ো অঙ্কের টাকার। বাড়ি অথবা ফ্ল্যাট কেনার জন্য যে কারণে বেশির ভাগ ক্রেতাই শরণাপন্ন হন ব্যাঙ্ক অথবা কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের। যেখানে সহজ মাসিক কিস্তিতে গৃহঋণ (Home loan) নিয়ে সেই স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব।
একটি নির্দিষ্ট সুদের হারে ঋণ দেয় ব্যাঙ্ক। যার জন্য গ্রাহককে প্রতি মাসে ইএমআই (EMI) দিতে হয়। বেঁধে দেওয়া হয় ঋণ পরিশোধের সময়সীমা। সচরাচর এই সময়সীমা বেশ দীর্ঘমেয়াদি হয়ে থাকে। ফলে দিনের পর দিন ধরে ইএমআই-এর বোঝা বয়ে নিয়ে যেতে হয় ঋণগ্রহীতাকে।
অন্যদিকে, যত দিন না ঋণ পরিশোধ হচ্ছে, ততদিন গ্রাহকের বাড়ির কাগজপত্র ব্যাঙ্কের কাছে জমা থাকে। অর্থাৎ, ঋণের পরিমাণ সম্পূর্ণ পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত বাড়ির মালিকানা ব্যাঙ্কের হাতেই। এই কারণে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এটি পরিশোধ করা উচিত। দ্রুত এই ঋণ মিটিয়ে দিয়ে ঝক্কি কমানোর কিছু বিকল্প পথও রয়েছে।
গৃহঋণ তাড়াতাড়ি পরিশোধ করতে, প্রতি বছর লোনের ব্যালেন্সের অতিরিক্ত ৫ শতাংশ জমা করতে পারেন। এতে করে মূল পরিমাণ কমে যায় এবং ২০ বছরের ঋণ ১২ বছরে সম্পূর্ণ করা যায়।
আরও একটি বিকল্পের মধ্যে রয়েছে বছরে বাড়তি ইএমআই জমা করার পদ্ধতি। আপনি যদি গৃহঋণ তাড়াতাড়ি মিটিয়ে দিতে চান তবে ১২-র পরিবর্তে বছরে ১৩টি ইএমআই দিন৷ প্রতি বছর যদি অতিরিক্ত একটি ইএমআই জমা করে, তা হলে ২০ বছরের ঋণ শেষ শেষ হয়ে যাবে ১৭ বছরে।
তবে সব কিছুই নির্ভর করছে গ্রাহকের মাসিক আয়ের উপর। কারণ, এমনিতেই গৃহঋণের ইএমআই বেশ বড়ো হয়। যদি বাড়তি অর্থের সংস্থান হয়ে যায়, তা হলে ব্যাঙ্কের সঙ্গে কথা বলে আপনি পূর্বনির্ধারিত ইএমআই-এর পরিমাণও বাড়িয়ে নিতে পারে। পরিসংখ্যান বলছে, মাসিক কিস্তি ৫ শতাংশ বাড়িয়ে নিলে ২০ বছরের ঋণ ১৩ বছরেই মিটিয়ে ফেলা সম্ভব।
আরও পড়ুন: কলকাতায় প্রথম শাখা খুলল ফিনকেয়ার স্মল ফাইন্যান্স ব্যাঙ্ক
-
খবর3 months ago
আশঙ্কা বাড়িয়ে আইএমএফ, বিশ্ব ব্যাঙ্কের পর ভারতের আর্থিক বৃদ্ধি কমাল মুডিজও
-
ফিনান্স3 months ago
বিনিয়োগের তালিকায় কেন রাখতেই হবে আপৎকালীন তহবিল
-
বিমা4 months ago
স্বাস্থ্য বিমা করাবেন? এই বিষয়গুলি অবশ্যই মাথায় রাখবেন
-
বিমা4 months ago
মানসিক সমস্যায় কি স্বাস্থ্য বিমার সুবিধা পাওয়া যায়?
-
ফিনান্স3 months ago
বাড়িতে বসে কী ভাবে ইপিএফ ক্লেম স্ট্যাটাস জানবেন, রইল সহজ পদ্ধতি
-
বিজ্ঞান-প্রযুক্তি2 months ago
হোয়াটসঅ্যাপে এলআইসি পরিষেবা, জানুন কী ভাবে ব্যবহার করবেন
-
খবর5 months ago
SIP: সর্বকালের সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছেছে এসআইপি
-
ফিনান্স5 months ago
বিকল্প আয়ের পথ খুঁজছেন? তা হলে এই ৫টি টিপসে চোখ বুলিয়ে নিন